অনলাইন প্যারেন্টিং মাস্টারক্লাস

আপনার সন্তানের সাথে রাগ না করেই তার Psychology জেনে অতিরিক্ত রাগ/জিদ | মোবাইল আসক্তি | অযৌক্তিক চাহিদা কমিয়ে আনুন

Live Masterclass - এ রেজিস্ট্রেশন করুন

৮০% ডিসকাউন্টে

@ Tk 1,000/

Only @ Tk 199/-

১০০০+ প্যারেন্ট, টিচার ও শিক্ষার্থী ট্রেইনিং ওয়ার্কশপ থেকে উপকৃত হয়েছেন

অনলাইন প্যারেন্টিং মাস্টারক্লাস

আপনার সন্তানের সাথে রাগ না করেই তার Psychology জেনে অতিরিক্ত রাগ/জিদ | মোবাইল আসক্তি | অযৌক্তিক চাহিদা কমিয়ে আনুন

Live Masterclass - এ রেজিস্ট্রেশন করুন

৮০% ডিসকাউন্টে

@ Tk 1,000/

Only @ Tk 199/-

১০০০+ প্যারেন্ট, টিচার ও শিক্ষার্থী ট্রেইনিং ওয়ার্কশপ থেকে উপকৃত হয়েছেন

Book Your Seat
Tk. 199/- 01871 762 580
Bkash/Rocket (Send Money)

প্যারেন্টিং মাস্টারক্লাস থেকে কী কী শিখতে পারবেন ?

প্যারেন্টিং মাস্টারক্লাস থেকে কী কী শিখতে পারবেন ?

  • শিশু মনস্তত্ব বিশদভাবে জানতে পারবেন
  • কেন আমাদের সন্তান কথা শোনেনা
  • এ সময়ের প্যারেন্টিং চ্যালেঞ্জ ও প্রতিকার
  • শাস্তি না দিয়েই কীভাবে কথা শোনানো যায়
  • স্ক্রীণ আসক্তি কীভাবে কমানো যায়
  • সন্তানের রাগ কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়
  • আপনার সন্তানের সাথে ইতিবাচক সংযোগ তৈরীর সিক্রেট
  • সেশন শেষে আপনার বর্তমান প্যারেন্টিং চ্যালেঞ্জ আমার সাথে শেয়ার করতে পারবেন
  • শিশু মনস্তত্ব বিশদভাবে জানতে পারবেন
  • কেন আমাদের সন্তান কথা শোনেনা
  • এ সময়ের প্যারেন্টিং চ্যালেঞ্জ ও প্রতিকার
  • শাস্তি না দিয়েই কীভাবে কথা শোনানো যায়
  • স্ক্রীণ আসক্তি কীভাবে কমানো যায়
  • সন্তানের রাগ কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়
  • আপনার সন্তানের সাথে ইতিবাচক সংযোগ তৈরীর সিক্রেট
  • সেশন শেষে আপনার বর্তমান প্যারেন্টিং চ্যালেঞ্জ আমার সাথে শেয়ার করতে পারবেন

লাইফস্কিল ট্রেইনার মিরাজুল হক

| ২০০১ সালে আই.টি ট্রেনিং ক্যারিয়ার শুরু | নিউ হরাইজন্স ও আই.ডি.বি এর আই.টি স্কলারশীপ প্রজেক্ট এর ট্রেইনার | মাইক্রোসফট সার্টিফায়েড ট্রেইনার | ৪ হাজারেরও বেশী মানুষকে প্রশিক্ষিত করেছেন দেশে, বিদেশে এবং অনলাইনে অসংখ্য লাইফ-স্কিল ট্রেইনিং দিয়েছেন গুজরাট, ভারত থেকে প্যারেন্টিং ও ট্রেইন দ্য ট্রেইনার্স সার্টিফায়েড | ২০২১ সালে ‘প্রজন্মকথা – পজিটিভ প্যারেন্টিং সিক্রেট্‌স’ বইটি লিখেন | ৬টির বেশী স্কুলে টিচার্স ও প্যারেন্টিং ট্রেইনার | কিউবিদ্যা রাঙ্গামাটির সাথে প্যারেন্টিং ও স্টাডি স্মার্ট ওয়ার্কশপ অনলাইন ও অফলাইনে প্রচুর ওয়েবিনার, ওয়ার্কশপ সম্পন্ন করেছেন

লাইফস্কিল ট্রেইনার মিরাজুল হক

| ২০০১ সালে আই.টি ট্রেনিং ক্যারিয়ার শুরু | নিউ হরাইজন্স ও আই.ডি.বি এর আই.টি স্কলারশীপ প্রজেক্ট এর ট্রেইনার | মাইক্রোসফট সার্টিফায়েড ট্রেইনার | ৪ হাজারেরও বেশী মানুষকে প্রশিক্ষিত করেছেন দেশে, বিদেশে এবং অনলাইনে অসংখ্য লাইফ-স্কিল ট্রেইনিং দিয়েছেন গুজরাট, ভারত থেকে প্যারেন্টিং ও ট্রেইন দ্য ট্রেইনার্স সার্টিফায়েড | ২০২১ সালে ‘প্রজন্মকথা – পজিটিভ প্যারেন্টিং সিক্রেট্‌স’ বইটি লিখেন | ৬টির বেশী স্কুলে টিচার্স ও প্যারেন্টিং ট্রেইনার | কিউবিদ্যা রাঙ্গামাটির সাথে প্যারেন্টিং ও স্টাডি স্মার্ট ওয়ার্কশপ অনলাইন ও অফলাইনে প্রচুর ওয়েবিনার, ওয়ার্কশপ সম্পন্ন করেছেন

প্রজন্মকথা - পজিটিভ প্যারেন্টিং সিক্রেট্‌স

প্রজন্মকথা - পজিটিভ প্যারেন্টিং সিক্রেট্‌স

আমরা যদি আমাদের বাসায় একটা রোবট নিয়ে আসি, তবে ইউজার্স ম্যানুয়েল না পড়ে আমরা সেটিতে হাত দেয়ার সাহস পাই না। আমাদের সন্তান যেকোন রোবট থেকে অনেক বেশী জটিল সেটির একটি ইউজার্স ম্যানুয়েল থাকা উচিৎ, একথা আমরা ভাবি না। আমরা উল্টোপাল্টা ‘বাটন’ টিপে টিপে সেটিকে চালানোর চেষ্টা করি এবং অবধারিতভাবেই সেটা উল্টোপাল্টা ফল-ই দিতে থাকে।
আপনার হাতের এ বইটি হচ্ছে সন্তান প্রতিপালনের সেই ‘ইউজার্স ম্যানুয়েল’ !

 
রকমারি থেকে বই অর্ডার করতে :

https://www.rokomari.com/book/222356/projonmo-kotha

আমাদের ট্রেইনিং ইভেন্টস

আমাদের ট্রেইনিং ইভেন্টস

আমাদের ওয়েবসাইট

আমাদের ওয়েবসাইট

প্রশিক্ষণার্থী ও পাঠক মতামত

প্রশিক্ষণার্থী ও পাঠক মতামত

পিতা-মাতা সন্তানদের সুস্থ, সুখী ও সফল দেখতে চান, এটার চেয়ে সত্য আর কিছু হতে পারে না। আমাদের পিতা-মাতাও আমাদের নিয়ে একই স্বপ্ন দেখতেন এবং আমাদেরকে জীবনে সফল করার জন্য প্রাণপন চেষ্টা করেছেন, আমরাও করছি। কিন্তু যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে নতুন প্রজন্মের ধরণ, পারিপার্শ্বিকতা, পারিবারিক ও সামাজিক পরিবেশ ও প্রেক্ষাপট সব ক্ষেত্রেই এসেছে আমূল পরিবর্তন। তাই আমাদের পূর্বপুরুষদেও ‘সন্তান মানুষ’ করার পদ্ধতিটা এ সময়ে আর আশানুরূপ ফল দিতে পারছে না। পুরানো পদ্ধতিতে এ শতাব্দীর সন্তান মানুষ করার চেষ্টা করা - এ যেন মহাকাশযানের ইঞ্জিন দিয়ে পুরানো মোটরসাইকেল চালানোর চেষ্টা। ব্যাপারগুলো কেন যেন খেয়াল করা হয়নি আগে। লেখক চোখে আঙ্গুল দিয়ে দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন আমাদের সন্তানদের সাথে প্রতিদিন করে যাওয়া ভুলগুলো। অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম যা কিছু আমাদের একেবারেই করা উচিৎ না সেগুলোই আমরা তাদের সাথে করছি, আর যা অবশ্যই করা উচিৎ সেগুলোই করছি না। এভাবে চলতে থাকলে ফলাফল অনেক ভয়াবহ হতে পারে। একটি অসুখী , লক্ষ্যহীন, প্রাণহীন প্রজন্ম গড়ে ওঠা অবশ্যম্ভাবী। কোন সমস্যা সমাধানের প্রথম ধাপ হলো সমস্যাটি সম্পর্কে বিশদভাবে জানা। দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে একটি সাধনযোগ্য কর্মপরিকল্পনা করা। এ বইটি সেটি করতে পেরেছে এবং ইতিবাচক ও ব্যবহারিক সমাধান দিতে পেরেছে একথা নিঃসন্দেহে আমি বলতে পারি। লেখককে অনেক অনেক অভিনন্দন, শুভকামনা, ভালবাসা ও দোয়া। 'প্রজন্মকথা' বইটি ইতিবাচক সন্তান মানুষ করার কাজে একটি মাইলফলক হবে একথা আমি বিশ্বাস করি।
মাহ-এ-নূর কুদসী ইসলাম
অধ্যাপক (ইংরেজি বিভাগ) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
ধূসর মরুর উষর বুকে শহর গড়ার চেয়ে একটি আদম সন্তানকে ‘মানুষ’ করা কঠিন - বলেছিলেন কবি নজরুল। আমি মনে করি ‘আলো’র ওয়ার্কশপগুলো মানবিক মনের সুন্দর সুন্দর মানুষ তৈরীতে প্রত্যক্ষ সাহায্য করবে আর সে মানুষগুলো মরুর বুক ফুল-ফলে সুশোভিত-সুবাসিত-আলোকিত উদ্যান তৈরী করবে। এ পৃথিবীকে আরো বসবাসযোগ্য-শ্বাসপ্রশ্বাসযোগ্য করে তুলবে। আমাদের ও আমাদের সন্তানদের সমস্যাগুলি আমরা মোটামুটিভাবে সবাই জানি। জেনেও গতানুগতিকভাবে অন্ধের মতো সেই অন্ধকারের পথে এগিয়ে চলেছি, নিজেরদের সন্তানদেরকেও সেই অন্ধকারের পথেই ঠেলে দিচ্ছি- জেনেও যেন আমরা জানি না- দেখেও যেন কিছু দেখি না। যেন আমাদের কারো কিছু করার শক্তি সামর্থ সাহস কিছুই নেই। এই অসহায়ত্বকে নিয়তির বিধান মনে করে তার কাছে আত্মসমর্পন করে চলেছি। ‘আলো’ সে অসহায়ত্বের অন্ধকার দূর করার কাজে নেমেছে। এরচেয়ে ভাল আর কী হতে পারে। আমরা সবাই সবসময় আছি ‘আলো’র সাথে। ‘আলো’ আমাদের ও আমাদের সন্তানদেরকে ‘আলো’ দেখাক। জ্ঞানের আলো, দক্ষতার আলো, সফলতা ও সার্থকতার আলো। এ পৃথিবীতে আমরা যখন আর থাকবো না তখন আমাদের সন্তানদেরকে দেখে মানুষ তাদের ও আমাদের অজান্তেই আমাদের জন্য দোয়া পাঠাবে আর তাদের ভাল কাজগুলির পুরষ্কার আমাদের আমলনামাকে সমৃদ্ধ করবে। আমি দোয়া করি মিরাজ স্যারের সুচিন্তা এবং এ মানবতার জন্য এ প্রচেষ্টা আলাহ তা’আলা কবুল করবেন।
ডা. মুনিরা খাতুন
এসোসিয়েট প্রফেসর (ফিজিওলজি বিভাগ) চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল
পিতা-মাতা সন্তানদের সুস্থ, সুখী ও সফল দেখতে চান, এটার চেয়ে সত্য আর কিছু হতে পারে না। আমাদের পিতা-মাতাও আমাদের নিয়ে একই স্বপ্ন দেখতেন এবং আমাদেরকে জীবনে সফল করার জন্য প্রাণপন চেষ্টা করেছেন, আমরাও করছি। কিন্তু যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে নতুন প্রজন্মের ধরণ, পারিপার্শ্বিকতা, পারিবারিক ও সামাজিক পরিবেশ ও প্রেক্ষাপট সব ক্ষেত্রেই এসেছে আমূল পরিবর্তন। তাই আমাদের পূর্বপুরুষদেও ‘সন্তান মানুষ’ করার পদ্ধতিটা এ সময়ে আর আশানুরূপ ফল দিতে পারছে না। পুরানো পদ্ধতিতে এ শতাব্দীর সন্তান মানুষ করার চেষ্টা করা - এ যেন মহাকাশযানের ইঞ্জিন দিয়ে পুরানো মোটরসাইকেল চালানোর চেষ্টা। ব্যাপারগুলো কেন যেন খেয়াল করা হয়নি আগে। লেখক চোখে আঙ্গুল দিয়ে দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন আমাদের সন্তানদের সাথে প্রতিদিন করে যাওয়া ভুলগুলো। অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম যা কিছু আমাদের একেবারেই করা উচিৎ না সেগুলোই আমরা তাদের সাথে করছি, আর যা অবশ্যই করা উচিৎ সেগুলোই করছি না। এভাবে চলতে থাকলে ফলাফল অনেক ভয়াবহ হতে পারে। একটি অসুখী , লক্ষ্যহীন, প্রাণহীন প্রজন্ম গড়ে ওঠা অবশ্যম্ভাবী। কোন সমস্যা সমাধানের প্রথম ধাপ হলো সমস্যাটি সম্পর্কে বিশদভাবে জানা। দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে একটি সাধনযোগ্য কর্মপরিকল্পনা করা। এ বইটি সেটি করতে পেরেছে এবং ইতিবাচক ও ব্যবহারিক সমাধান দিতে পেরেছে একথা নিঃসন্দেহে আমি বলতে পারি। লেখককে অনেক অনেক অভিনন্দন, শুভকামনা, ভালবাসা ও দোয়া। 'প্রজন্মকথা' বইটি ইতিবাচক সন্তান মানুষ করার কাজে একটি মাইলফলক হবে একথা আমি বিশ্বাস করি।
মাহ-এ-নূর কুদসী ইসলাম
অধ্যাপক (ইংরেজি বিভাগ) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
ধূসর মরুর উষর বুকে শহর গড়ার চেয়ে একটি আদম সন্তানকে ‘মানুষ’ করা কঠিন - বলেছিলেন কবি নজরুল। আমি মনে করি ‘আলো’র ওয়ার্কশপগুলো মানবিক মনের সুন্দর সুন্দর মানুষ তৈরীতে প্রত্যক্ষ সাহায্য করবে আর সে মানুষগুলো মরুর বুক ফুল-ফলে সুশোভিত-সুবাসিত-আলোকিত উদ্যান তৈরী করবে। এ পৃথিবীকে আরো বসবাসযোগ্য-শ্বাসপ্রশ্বাসযোগ্য করে তুলবে। আমাদের ও আমাদের সন্তানদের সমস্যাগুলি আমরা মোটামুটিভাবে সবাই জানি। জেনেও গতানুগতিকভাবে অন্ধের মতো সেই অন্ধকারের পথে এগিয়ে চলেছি, নিজেরদের সন্তানদেরকেও সেই অন্ধকারের পথেই ঠেলে দিচ্ছি- জেনেও যেন আমরা জানি না- দেখেও যেন কিছু দেখি না। যেন আমাদের কারো কিছু করার শক্তি সামর্থ সাহস কিছুই নেই। এই অসহায়ত্বকে নিয়তির বিধান মনে করে তার কাছে আত্মসমর্পন করে চলেছি। ‘আলো’ সে অসহায়ত্বের অন্ধকার দূর করার কাজে নেমেছে। এরচেয়ে ভাল আর কী হতে পারে। আমরা সবাই সবসময় আছি ‘আলো’র সাথে। ‘আলো’ আমাদের ও আমাদের সন্তানদেরকে ‘আলো’ দেখাক। জ্ঞানের আলো, দক্ষতার আলো, সফলতা ও সার্থকতার আলো। এ পৃথিবীতে আমরা যখন আর থাকবো না তখন আমাদের সন্তানদেরকে দেখে মানুষ তাদের ও আমাদের অজান্তেই আমাদের জন্য দোয়া পাঠাবে আর তাদের ভাল কাজগুলির পুরষ্কার আমাদের আমলনামাকে সমৃদ্ধ করবে। আমি দোয়া করি মিরাজ স্যারের সুচিন্তা এবং এ মানবতার জন্য এ প্রচেষ্টা আলাহ তা’আলা কবুল করবেন।
ডা. মুনিরা খাতুন
এসোসিয়েট প্রফেসর (ফিজিওলজি বিভাগ) চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল
এই কোর্সটি করার আগে আমি সবসময় নিজেকে রাইট মনে করতাম। ভাইয়া এতো সুন্দর করে আমার ভুলগুলো ধরিয়ে দিলেন এবং আমাকে সঠিক পথ দেখালেন। এই কোর্স করলে শুধু সন্তান পালন নয়, আমাদের আশপাশে র মানুষগুলোকেও ডিল করতে শেখায় কোন বিবাদ ছাড়া-ই। আমার পাহাড় সমান সমস্যা গুলো ধুলিপরিমাণ হয়ে গেছে। আমি মনে করি পড়াশোনার পাশাপাশি এই শিক্ষা গুলো সবাইকে দেয়া উচিত তবেই আমরা সবাই সঠিক মানুষ হবো। অনেক ধন্যবাদ ‘আলো’কে।
আফরোজা মাহমুদ
গৃহিনী মা
আমি আমার সন্তানের যে আচরণগুলোকে সমস্যা মনে করতাম, ওয়ার্কশপ করার পর জানলাম সেগুলো আসলে কোন সমস্যা না। আর যেসব কাজ সমাধান মনে করে করে গিয়েছি সেগুলো যে পরে গিয়ে অনেক বড় সমস্যা তৈরী করবে সেটা বুঝতে পেরেছি। বাচ্চা এখনো ছোট। আলহামদুলিল্লাহ আমি এখন সুন্দর করে আমার বাচ্চাটিকে মানুষ করতে পারবো। এ ওয়ার্কশপটি আমাদের দু’জনের জীবনই বদলে দিয়েছে। ধন্যবাদ ‘আলো’-কে।
তাসমীম হোসাইন
কর্মজীবি মা
এই কোর্সটি করার আগে আমি সবসময় নিজেকে রাইট মনে করতাম। ভাইয়া এতো সুন্দর করে আমার ভুলগুলো ধরিয়ে দিলেন এবং আমাকে সঠিক পথ দেখালেন। এই কোর্স করলে শুধু সন্তান পালন নয়, আমাদের আশপাশে র মানুষগুলোকেও ডিল করতে শেখায় কোন বিবাদ ছাড়া-ই। আমার পাহাড় সমান সমস্যা গুলো ধুলিপরিমাণ হয়ে গেছে। আমি মনে করি পড়াশোনার পাশাপাশি এই শিক্ষা গুলো সবাইকে দেয়া উচিত তবেই আমরা সবাই সঠিক মানুষ হবো। অনেক ধন্যবাদ ‘আলো’কে।
আফরোজা মাহমুদ
গৃহিনী মা
আমি আমার সন্তানের যে আচরণগুলোকে সমস্যা মনে করতাম, ওয়ার্কশপ করার পর জানলাম সেগুলো আসলে কোন সমস্যা না। আর যেসব কাজ সমাধান মনে করে করে গিয়েছি সেগুলো যে পরে গিয়ে অনেক বড় সমস্যা তৈরী করবে সেটা বুঝতে পেরেছি। বাচ্চা এখনো ছোট। আলহামদুলিল্লাহ আমি এখন সুন্দর করে আমার বাচ্চাটিকে মানুষ করতে পারবো। এ ওয়ার্কশপটি আমাদের দু’জনের জীবনই বদলে দিয়েছে। ধন্যবাদ ‘আলো’-কে।
তাসমীম হোসাইন
কর্মজীবি মা
আমার সন্তান খুব রাগ করতো, চীৎকার করতো, অস্থির করতো। আমিও পাল্লা দিয়ে চীৎকার করতাম ওর সাথে। ওয়ার্কশপ করার পর জানতে পারলাম কিছু অভূতপূর্ব টেকনিক যা আমাকে আগে কেউ কখনো বলেনি। মাত্র দু’টি টেকনিক প্রয়োগ করে আমি আর আমার সন্তান দু’জনের কেউ আর ইচ্ছা করলেও রাগ করতে পারছি না। এ যেন আসলেই ম্যাজিক। সবার শেখা উচিৎ জীবন বদলে দেয়া এ জীবনকৌশল গুলো। ‘আলো’র জন্য শুভকামনা।
সাজিয়া আফরিন
গৃহিনী মা
আমার ‘অস্থির’ সন্তানকে নিয়ে আমি শেষ পর্যন্ত ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম। তারাও ঔষধ দিয়ে দিয়েছিলেন। এক বছর ধরে ঔষধ খাওয়াচ্ছিলাম। অবচেতন মন বলছিলো - ‘কিছু একটা নিশ্চয়ই ভুল হচ্ছে।’ এক বছর পর ঔষধ বন্ধ করার সাথে সাথে আগের চেয়ে অনেক প্রকট হয়ে সমস্যাটি দেখা দিল। তখনই আমি নিশ্চিত হলাম - এটা একটা চরম ভুল সিদ্ধান্ত ছিলো। আমি পাগলপ্রায় হয়ে সমাধান খুঁজতে লাগলাম। কেমন করে যেন ম্যাজিকের মতো ‘আলো’র এই ওয়ার্কশপটা পেয়ে গেলাম। আল্লাহ্্র কাছে লাখো শুকরিয়া আমি বুঝতে পেরেছি আমার সন্তান পুরোপুরি স্বাভাবিক একটি বাচ্চা। আসলে সমস্যা আমাদের নিজেদের আচরণের মধ্যেই ছিলো। মাত্র দু’তিন দিন ওয়ার্কশপ-এ বলে দেয়া নিয়ম মেনে সন্তান সম্পর্কিত সমস্যাগুলির সমাধান পেতে শুরু করেছি। আমি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ ‘আলো’র কাছে।
ইসরাত জাহান
গৃহিনী মা
আমার সন্তান খুব রাগ করতো, চীৎকার করতো, অস্থির করতো। আমিও পাল্লা দিয়ে চীৎকার করতাম ওর সাথে। ওয়ার্কশপ করার পর জানতে পারলাম কিছু অভূতপূর্ব টেকনিক যা আমাকে আগে কেউ কখনো বলেনি। মাত্র দু’টি টেকনিক প্রয়োগ করে আমি আর আমার সন্তান দু’জনের কেউ আর ইচ্ছা করলেও রাগ করতে পারছি না। এ যেন আসলেই ম্যাজিক। সবার শেখা উচিৎ জীবন বদলে দেয়া এ জীবনকৌশল গুলো। ‘আলো’র জন্য শুভকামনা।
সাজিয়া আফরিন
গৃহিনী মা
আমার ‘অস্থির’ সন্তানকে নিয়ে আমি শেষ পর্যন্ত ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম। তারাও ঔষধ দিয়ে দিয়েছিলেন। এক বছর ধরে ঔষধ খাওয়াচ্ছিলাম। অবচেতন মন বলছিলো - ‘কিছু একটা নিশ্চয়ই ভুল হচ্ছে।’ এক বছর পর ঔষধ বন্ধ করার সাথে সাথে আগের চেয়ে অনেক প্রকট হয়ে সমস্যাটি দেখা দিল। তখনই আমি নিশ্চিত হলাম - এটা একটা চরম ভুল সিদ্ধান্ত ছিলো। আমি পাগলপ্রায় হয়ে সমাধান খুঁজতে লাগলাম। কেমন করে যেন ম্যাজিকের মতো ‘আলো’র এই ওয়ার্কশপটা পেয়ে গেলাম। আল্লাহ্্র কাছে লাখো শুকরিয়া আমি বুঝতে পেরেছি আমার সন্তান পুরোপুরি স্বাভাবিক একটি বাচ্চা। আসলে সমস্যা আমাদের নিজেদের আচরণের মধ্যেই ছিলো। মাত্র দু’তিন দিন ওয়ার্কশপ-এ বলে দেয়া নিয়ম মেনে সন্তান সম্পর্কিত সমস্যাগুলির সমাধান পেতে শুরু করেছি। আমি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ ‘আলো’র কাছে।
ইসরাত জাহান
গৃহিনী মা

পজিটিভ প্যারেন্টিং-এর ফ্রি ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করে নিন ইউটিউব চ্যানেল

পজিটিভ প্যারেন্টিং-এর ফ্রি ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করে নিন ইউটিউব চ্যানেল

৩টি ফ্রি গিফ্‌ট পেতে এখুনি আপনার সিট বুক করে নিন

৩টি ফ্রি গিফ্‌ট পেতে এখুনি আপনার সিট বুক করে নিন